-->
কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা

কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা


বর্তমান প্রজন্মের প্রেক্ষাপটে কারো কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা নাই এমন কথা বলা যাবে না ।কম্পিউটার সম্পর্কে সবাই জেনে থাকবেন। কারণ বাংলাদেশে এমন কোন প্রতিষ্ঠান নয় যেখানে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় না। কারণ বর্তমান যুগ অনেক আধুনিক যুগ সবাই দ্রুতগতিতে কাজকর্ম করতে চায় দ্রুতগতিতে লিখতে চায় দ্রুতগতিতে যোগাযোগ রাখতে চায়। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারের প্রয়োজন আছে। বাংলাদেশের অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান,আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এমন অনেক এনজিও আছে যারা কম্পিউটার অপারেশন অথবা কম্পিউটার কাম টাইপিস্ট পদের জন্য জব সার্কুলার দিয়ে থাকেন। এই সমস্ত পদে আবেদন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নিতে হবে। কারণ আপনার কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা না থাকলে আপনি এই পদগুলোতে আবেদন করতে পারবেন না।
কম্পিউটারের কয়টি অংশ থাকে সে সম্পর্কে আপনাকে ধারণা নিতে হবে।আপনার সামনে ভাইবা পরীক্ষার অথবা লিখিত পরীক্ষায় কম্পিউটার সম্পর্কে প্রশ্ন আসতেই পারে। সেজন্য আপনাকে কম্পিউটার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নিতে হবে তবে আমরা বলব না যে এই পোস্ট থেকে আপনি
কম্পিউটার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পাবেন। এইরকম হাজার হাজার পোস্ট করার পরও এই কম্পিউটার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়া কোনভাবেই সম্ভব হবেনা। তবে আপনাকে কম্পিউটার বিষয়ে অনেক কোর্স আছে সেগুলো আপনাকে করতে হবে সেই কোর্সগুলো সাধারণত অনেক সরকারি অথবা আধা সরকারি প্রতিষ্ঠান দিয়ে থাকে। তারপরও আমরা নিচে কম্পিউটার সম্পর্কে অনেক কিছুই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

আমরা নিচে কম্পিউটার সম্পর্কে অনেক পোস্ট করেছি এবং কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ সম্পর্কেও আলোকপাত করেছি । যাতে আপনারা অফিস সহকারী-কাম-কম্পিউটার অপারেটর এবং অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার টাইপিস্ট পদে আবেদন করার ক্ষেত্রে কাজে আসবে। এবং আপনাদের হাতের গতি বাড়ানোর অনেক জ্ঞেন দেওয়ার চেষ্টা করেছেন আপনারা একেকটি দেই ক্লিক করে দেখে আসতে পারেন।
১. কম্পিউটার ভাইরাস কি
২. কম্পিউটার সংক্রান্ত প্রস্ন এবং তার সমাধান
৩. কিভাবে হার্ড ডিস্ক ভালো রাখবেন
৪. বাংলা যুক্ত বর্ণ বাংলা টাইপিং এর কাজে লাগবে
৫. কম্পিউটার কীবোর্ডের ফাংশন কী
৬. কম্পিউটার কীবোর্ড এর শর্টকাট ব্যবহার
৭. কম্পিউটার টাইপিং শিখুন
৮. মাইক্রোসফট এক্সেল শর্টকাট
৯. মাইক্রোসফট অফিস শর্টকাট
১০. ফটোশপের বিভিন্ন শর্টকাট এবং এগুলোর ব্যবহার
১১. ফ্লপি ডিস্ক,হার্ড ডিস্ক,সিডি রম
১২. ডেস্কটপ পরিচিতি
১৩. টাইটেল বার,মেনু বার ও আইকন কি
১৪. স্ক্যানার কি
১৫. ফাইল এবং ফোল্ডার
১৬. কপি, কাট এবং পেষ্ট করার পদ্ধতি
১৭. প্রিন্টার কি
১৮. সিপিইউ Central Processing Unit
১৯. কী-বোর্ড পরিচিতি
২০. কম্পিউটার কি
২১. উইন্ডোজ এর বিভিন্ন আইকন ওপেন করা বা খোলা
২২. মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড- Microsoft Word
২৩. নতুন কম্পিউটার যেভাবে সাজাবেন
২৪. কম্পিউটার প্রোগ্রাম ইন্সটল ও আনইন্সটল জেনে নিন
২৫. কম্পিউটার চলছে কিন্তু পর্দায় আলো নেই
২৬. কম্পিউটার ল্যাপটপ কি
২৭. আপনার কম্পিউটার অথবা পিসি কে ফাস্ট করে তুলুন
২৮. কিভাবে পেনড্রাইভ দিয়ে উইন্ডোজ ৭ সেটআপ দিবেন
২৯. কম্পিউটার মাউস পরিচিতি এবং এর বর্ণনা
৩০. কম্পিউটার বন্ধ হতে সময় লাগছে
৩১. কম্পিউটারে টাইপিং এর যুক্তাক্ষর সম্পর্কে জানি
ইতিহাস
প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গননা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গননা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।

১৬১৬ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার (John Napier) এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন। ১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র (Rechoning Mechine)। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন।


পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার (এনিয়াক)
উনিশ শতকের শুরুর দিকে আধুনিক একটি যন্ত্রের নির্মাণ ও ব্যবহারের ধারণা (যা কেবলমাত্র যান্ত্রিকভাবে, মানে যেকোনও রকম বুদ্ধিমত্তা ব্যতিরেকে, গাণিতিক হিসাব করতে পারে) প্রথম সোচ্চার ভাবে প্রচার করেন চার্লস ব্যাবেজ। তিনি এটির নাম দেন ডিফারেন্স ইন্জিন (Difference Engine)। এই ডিফারেন্স ইঞ্জিন নিয়ে কাজ করার সময় (১৮৩৩ সালে) তিনি অ্যানালিটিক্যাল ইন্জিন নামে আরও উন্নত ও সর্বজনীন একটি যন্ত্রে ধারনা লাভ করেন। কিন্তু প্রয়োজনীয় যন্ত্র ও অর্থের অভাবে কোনোটির কাজই তিনি শেষ করতে পারেননি।

কম্পিউটার বিজ্ঞানের সত্যিকার সূচনা হয় অ্যালান টুরিং এর প্রথমে তাত্ত্বিক ও পরে ব্যবহারিক গবেষণার মাধ্যমে। বিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশ ঘটতে শুরু করে। ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে মাইক্রোকম্পিউটারের দ্রুত বিকাশ ঘটতে থাকে। বাজারে প্রচলিত হয় বিভিন্ন প্রকৃতি ও আকারের কম মূল্যের অনেক রকম পার্সোনাল কম্পিউটার (Personal Computer) বা পিসি (PC)। সে সঙ্গে উদ্ভাবিত হয়েছে অনেক রকম অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রামের ভাষা, অগণিত ব্যবহারিক প্যাকেজ প্রোগ্রাম। এরসাথে ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেটের এবং সংশ্লিষ্ট সেবা ও পরিসেবার। কম্পিউটার শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ও সম্প্রসারিত হয়েছে অসংখ্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কম্পিউটার শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সাম্প্রতিক কালে কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি (Information Technology) বা আইটি (IT) ব্যবসা-বাণিজ্যের বিরাট অংশ দখল করেছে এবং কর্মসংস্থান হয়ে পড়েছে অনেকাংশেই কম্পিউটার নির্ভর।

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টেল কর্পোরেশন ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবন করার পর থেকে বাজারে আসতে শুরু করে মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক কম্পিউটার। তখন থেকে কম্পিউটারের আকৃতি ও কার্যক্ষমতায় এক বিরাট বিপ্লব সাধিত হয়। ১৯৮১ সালে বাজারে আসে আই.বি.এম কোম্পানির পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি। এর পর একের পর এক উদ্ভাবিত হতে থাকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোপ্রসেসর এবং তৈরি হতে থাকে শক্তিশালী পিসি। আই.বি.এম কোম্পানি প্রথম থেকেই আই.বি.এম কমপ্যাটিবল কম্পিউটার (IBM compatible computer) তৈরির ক্ষেত্রে কোনো বাধা-নিষেধ না রাখায় এ ধরনের কম্পিউটারগুলির মূল্য ব্যাপকহারে হ্রাস পায় এবং এর ব্যবহারও ক্রমাগত বাড়তে থাকে। একই সময় আই.বি.এম কোম্পানির পাশাপাশি অ্যাপল কম্পিউটার ইনকর্পোরেট (Apple Computer Inc) তাদের উদ্ভাবিত অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ (Apple-Macintosh) কম্পিউটার বাজারে ছাড়ে। কিন্তু অ্যাপল কোম্পানি তাদের কমপ্যাটিবল কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে কোনোরূপ উদারতা প্রদর্শন না করায় ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারের মূল্য থেকে যায় অত্যধিক বেশি, যার ফলে অ্যাপল তেমন জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারে নি। তবে বিশেষ ধরনের কিছু ব্যবহারিক সুবিধার কারণে মূলত মুদ্রণ শিল্পে অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো।

কম্পিউটার সিস্টেম
সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ :-

১। হার্ডওয়্যার,
২। সফটওয়্যার,
৩। হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী,
৪। ডেটা বা ইনফরমেশন।
হার্ডওয়্যার
কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়।

* ইনপুট যন্ত্রপাতি :
১. কী-বোর্ড, ২. মাউস, ৩. ডিস্ক, ৪. স্ক্যানার, ৫. কার্ড রিডার, ৬. ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি।

* সিস্টেম ইউনিট :
১. হার্ড ডিস্ক, ২. মাদারবোর্ড, ৩. এজিপি কার্ড ৪.র‍্যাম ইত্যাদি।

* আউটপুট যন্ত্রপাতি :
১. মনিটর, ২. প্রিন্টার, ৩. ডিস্ক, ৪. স্পিকার ৫. প্রোজেক্টর 6. হেড ফোন ইত্যাদি।

সফটওয়্যার
সমস্যা সমাধান বা কার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে কম্পিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে প্রোগ্রাম বলে। প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টি যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে তাকেই সফটওয়্যার বলে। কম্পিউটারের সফট্ওয়্যারকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

সিস্টেম সফটওয়্যার : সিস্টেম সফট্‌ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন ইউনিটের মধ্যে কাজের সমন্বয় রক্ষা করে ব্যবহারিক প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কম্পিউটারের সামর্থ্যকে সার্থকভাবে নিয়োজিত রাখে।
এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে অ্যাপ্লিকেশন সফট্‌ওয়্যার বলে। ব্যবহারিক সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক রকম তৈরি প্রোগ্রাম বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে পাওয়া যায়, যাকে সাধারণত প্যাকেজ প্রোগ্রামও বলা হয়।
হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী
ডেটা সংগ্রহ, প্রোগ্রাম বা ডেটা সংরক্ষণ ও পরীক্ষাকরণ, কম্পিউটার চালানো তথা প্রোগ্রাম লিখা, সিস্টেমগুলো ডিজাইন ও রেকর্ড লিপিবদ্ধকরণ এবং সংরক্ষণ, সফট্‌ওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের মধ্যে সমন্বয় সাধন ইত্যাদি কাজগুলোর সাথে যুক্ত সকল মানুষকে একত্রে হিউম্যানওয়্যার (Humanware) বলা হয়।

ডেটা/ইনফরমেশন
ইনফরমেশন বা তথ্যের ক্ষুদ্রতম একককে ডেটা বলে। ডেটা হল সাজানো নয় এমন কিছু বিশৃঙ্খল ফ্যাক্ট (Raw Fact)ডেটা প্রধানত দুই রকম -

(ক) নিউমেরিক (Numeric) ডেটা বা সংখ্যাবাচক ডেটা। যেমনঃ ২৫,১০০,৪৫৬ ইত্যাদি। (খ) অ-নিউমেরিক (Non-Numeric) ডেটা। যেমনঃ মানুষ, দেশ ইত্যাদির নাম, জীবিকা, জাতি কিংবা ছবি, শব্দ ও তারিখ প্রভৃতি।

অপারেটিং সিস্টেম
মূল নিবন্ধ: অপারেটিং সিস্টেম
অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটার প্রোগ্রামের এক্সিকিউশনকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং যা সিডিউলিং, ডিবাগিং, ইনপুট/আউটপুট কন্ট্রোল, একাউন্টিং, কম্পাইলেশন, স্টোরেজ অ্যাসাইনমেন্ট, ডেটা ম্যানেজমেন্ট এবং আনুষঙ্গিক কাজ করে থাকে। বর্তমানে মাইক্রো কম্পিউটার বা পিসিতে বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমগুলো হলো - ডস, উইন্ডোজ ৯৫, উইন্ডোজ ৯৮, উইন্ডোজ ২০০০, ইউনিক্স, উবুন্টু, মিন্ট (অপারেটিং সিস্টেম), MANDRIVA, ডেবিয়ান, ফেডোরা, ম্যাক ওএসএক্স, উইন্ডোজ এক্সপি, উইন্ডোজ ভিস্তা, উইন্ডোজ ৭, উইন্ডোজ ৮, উইন্ডোজ ৮.১, উইন্ডোজ ১০, লিনাক্স

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা"

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *