-->
সকল সিম অপারেটরের তথ্য

সকল সিম অপারেটরের তথ্য


সবাইকে ছালাম জানিয়ে শুরু করছি, আসসালামুআলাইকুম। মোবাইলের বিভিন্ন তথ্য ও টিপস নিয়ে আলোচনা করা হল। আবার যদি আপনার নিজের নাম্বার ভুলে যান কিংবা যে নাম্বার দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন সে সিমের নাম্বার জানেননা বা ভুলে গেছেন, মোবাইল এ ব্যালেন্স নেই, কাউকে ফোন করে জিজ্ঞাস করার উপায় নেই। অনেক দিন ধরে নাম্বার বন্ধ থাকতে পারে, কার্ডও রিচার্চ করার ব্যবস্থা নেই, যদি এমন পরিস্থিতিতে আপনার নাম্বার জানা খুব জরুরি হয় তবে নিচের নাম্বার টি ডায়াল করুন আর নির্দেশনাগুলো জেনে নিন । এর মাধ্যমে আপনি নিজের ব্যবহারকৃত মোবাইলটির কিছু তথ্য ছাড়াও অন্যান্য অপারেটর সম্পর্কে জানতে পারবেন।


গ্রামীনফোন
গ্রামীণফোন বাংলাদেশের জিএসএমভিত্তিক একটি মোবাইল ফোন সেবা প্রদানকারী কোম্পানি। এটি ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যক্রম শুরু করে। নরওয়েজিয়ান কোম্পানি টেলিনর গ্রামীণফোনের ৫৫.৮ শতাংশ শেয়ারের মালিক। বর্তমানে ৬ কোটি ৯২ লক্ষ গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন সেবাদাতা কোম্পানি। গ্রামীণফোন বাংলাদেশের মোবাইল ফোন বাজারের ৫০ শতাংশেরও বেশি অংশ দখল করে আছে। ২০১৭ সালে গ্রামীণফোনের মোট আয় ১২৮৪৩ কোটি টাকা। নেট আয় ২৭৪২৩ কোটি টাকা। অন্যায্য ও অনির্দেশিত চার্জ কর্তনের জন্য নানা সময় প্রবল সমালোচনার মুখে সম্মুখীন হয়েছে গ্রামীণফোন।অপারেটর পরিবর্তন সেবা চালুর পর সবচেয়ে বেশি গ্রামীণফোনের গ্রাহক অপারেটর পরিবর্তন করেছেন।

ইতিহাস
গ্রামীণফোন ১৯৯৬ সালের ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে লাইসেন্স পায়। লাইসেন্স পাওয়ার পর গ্রামীণফোন ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে তার কার্যক্রম শুরু করে। উল্লেখ্য যে এ অপারেটরটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয়। এবং দেশের প্রত্যান্ত অঞ্চলেও উন্নত মানের সেবা প্রধান করে থাকে। বর্তমানে গ্রামীন ফোনের গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৭ কোটি। গতবছরেও ৩জি সেবা থাকলেও ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে চালু করা হয় ৪জি সেবা।বর্তমানে বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় ৪জি নেটওয়ার্কের সেবা প্রদান লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।



ইতিহাস
১৯৮৯ সালে সেবা টেলিকম (প্রা.) লিমিটেড ১৯৯ টি গ্রামীণ উপজেলায় টেলিফোন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে নিবন্ধীকরন করে। পরবর্তীকালে তারা সেলুলার রেডিও-টেলিফোন সেবার মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম বর্ধিত করে।

২০০৪ সালের জুলাই মাসে ওরাসকম টেলিকম সেবা টেলিকমের মালয়েশিয়ান অংশীদারীত্ব কিনে নেয়। এর কারণ ছিল বাংলাদেশে ব্যবসা প্রসারে মালয়েশিয়ান অংশীদারের ব্যর্থতা। ওরাসকমের সাথে ২৫ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি গোপনে সম্পাদিত হয়। বিভিন্ন আইনগত ঝামেলা এড়াতে এই গোপন চুক্তি হয়েছিল। গোপনে এই চুক্তি করার প্রধান কারণ ছিল, বাংলাদেশী ও মালয়েশীয় অংশীদারের মধ্যে চুক্তি বিদ্যমান থাকায় যেকোন পক্ষ শেয়ার বিক্রয় করতে চাইলে অন্য পক্ষ তা কেনার প্রথম সুযোগ পাবে।

ইন্টিগ্রেটেড সার্ভিসেস লিমিটেড (আইএসএল), যারা সেবা টেলিকমের বাংলাদেশী অংশীদার, প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে মালয়েশীয় অংশীদার টেকনোলজি রিসোর্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর শেয়ার ১৫ মিলিয়ন ডলারে কিনেছে বলে দেখানো হয়। আইএসএল পরে আরো ১০ মিলিয়ন ডলার স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংককে পরিশোধ করে সেবার দায় শোধ করে। সেবা টেলিকমের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৫৯,০০০ যাদের মধ্যে বিক্রির সময় নিয়মিত গ্রাহক ছিল মাত্র ৪৯,০০০।
২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ওরাসকম টেলিকম সেবা টেলিকমের ১০০% শেয়ার কিনে নেয়। এরা ৬০ মিলিয়ন ডলার মূলধন বিনিয়োগ করে এবং টেলিফোন ব্র্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখে বাংলালিংক। ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলালিংক নামে এরা পুনরায় যাত্রা শুরু করে। বাংলালিংকের লাইসেন্স ১৫ বছর মেয়াদী এবং মেয়াদ শেষ হয়েছিল ২০১১ সালের নভেম্বরে। গত বছরও তারা ৩জি সেবা দিলেও ২০১৮ সালের মার্চে থেকে তারা ৪জি সেবা দিয়ে যাচ্ছে।

তাদের জন্য বরাদ্দকৃত নাম্বার হচ্ছে (+৮৮)০১৯xxxxxxxx (+৮৮)০১৪xxxxxxxx

 


ইতিহাস
২০০৫ সালের ডিসেম্বরে ওয়ারিদ টেলিকম ইন্টারন্যাশনাল এলএলসি ৫০ মিলিয়ন ডলার এর বিনিময়ে বিটিআরসি থেকে বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ জিএসএম মোবাইল অপারেটর হিসাবে লাইসেন্স পায়। ১০ মে, ২০০৭ সালে ৬১টি জেলায় নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রদানের মাধ্যমে এবং ৭০% জনসমষ্টিকে ঘিরে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ওয়ারিদ ১ লক্ষ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ভারতের ভারতী এয়ারটেল নিকট কোম্পানির ৭০% শেয়ার বিক্রিয় করে। পরবর্তীতে যা এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড নাম ধারণ করে। ভারতী প্রস্তাবের মধ্যে ছিল কোম্পানির নতুন শেয়ার তৈরির জন্য ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রাথমিক বিনিয়োগ করার। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন ৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে এই চুক্তিকে অনুমোদন করে। একই বছরের ২০ ডিসেম্বর তা এয়ারটেল নামে সেবা প্রদান শুরু করে।

মার্চ ২০১৩ সালে, ওয়ারিদ তাঁর বাকী ৩০% শেয়ার ভারতী এয়ারটেলের মালিকানাধীন সিঙ্গাপুর ভিত্তিক ভারতি এয়ারটেল হোল্ডিংস পিটি লিমিটেডের কাছে ৮৫ মার্কিন ডলারে বিক্রি করে।

২০১৬-এর জানুয়ারিতে রবি এবং এয়ারটেল বাংলাদেশ ঘোষণা করে যে তাঁরা তাঁদের অপারেটরকে এওত্রিত করতে চায়, এবং যৌথ সত্তাটি রবি নামে পরিচিত হবে। ১৬ নভেম্বর ২০১৬ সালে একীভূত কোম্পানি হিসেবে যাত্রা রবি যাত্রা শুরু করে।


ইতিহাস
রবি আজিয়াটা লিমিটেড টেলিকম মালয়েশিয়া এবং এ কে খান এবং কোম্পানির মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ কোম্পানি হিসাবে শুরু হয়। এটি পূর্বে টেলিকম মালয়েশিয়া ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ লিমিটেড নামে পরিচিত ছিল, ১৯৯৭ সালে ব্র্যান্ড নাম 'একটেল' নামে বাংলাদেশকে অপারেশন শুরু করে। ২০০৮ সালে, এ কে খান এবং কোম্পানি ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের জাপানের এনটিটি ডকোমোতে ৩০% অংশীদারি বিক্রি করে ব্যবসাটি বন্ধ করে দেয়।

২৮ শে মার্চ, ২০১০ তারিখে, 'একটেল' কে 'রবি' হিসাবে পুনরায় প্রকাশ করা হয় যার মানে বাংলাতে সূর্য। এটি প্যারেন্ট কোম্পানী আজিয়াটা গ্রুপের লোগোও গ্রহণ করে যা নিজে ২০০৯ সালে একটি বড় রিব্রান্ডিংয়ের [৫]মধ্য দিয়েও চলে। ২০১৩ সালে পাঁচ বছর ধরে উপস্থিত থাকার পরে ডকোমো ৯% নেওয়ার জন্য আজিয়াটাতে তার মালিকানা ৮% ছাড়িয়েছিল।

২৮ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে, ঘোষণা করা হয়েছিল যে রবি আজিয়াটা এবং এয়ারটেল বাংলাদেশ ২০১১ সালের মধ্যে একত্রিত হবে। সংযুক্ত নেটওয়ার্কটি রবি নামে পরিচিত হবে, যা উভয় নেটওয়ার্কে মিলিত ৪০ মিলিয়ন গ্রাহককে সেবা দেবে। আজিয়াটা গ্রুপের ৬৮.৩ ভাগ শেয়ার হবে, ভারতী গ্রুপের ২৫% শেয়ার হবে। অবশিষ্ট শেয়ার এনটিটি ডকোমো মালিকানাধীন থাকবে। শেষ পর্যন্ত রবি এবং এয়ারটেলটি ১৬ নভেম্বর ২০১৬ এ একত্রিত হয়েছিল এবং রবি সেটিকে একত্রিত কোম্পানির রূপে বহন করেছিল।


ইতিহাস
টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড যার ব্র্যান্ড নাম "টেলিটক" বাংলাদেশের রাষ্ট্রয়াত্ত একটি মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একটি জিএসএম ও থ্রিজি ভিত্তিক রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল ফোন কোম্পানি। টেলিটক ২৯ ডিসেম্বর ২০০৪ সালে যাত্রা শুরু করে। এটা বাংলাদেশ সরকারের একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। নভেম্বর ২০১৭ অনুযায়ী, টেলিটক বাংলাদেশের চতুর্থ বহৎ মোবাইল ফোন অপারেটর যার গ্রাহক সংখ্যা ৪৪ লাখ ১৯ হাজার।

আগামী সিম
এসএসসি পরিক্ষায় জিপিএ ৫ প্রাপ্তদের জন্য টেলিটকের স্পেশাল প্যাকেজ যা সাধারনত টেলিটক ফ্রি প্রদান করে থাকে ৷ কলরেট , এস এম এস চার্জ এবং ইন্টারনেট চার্জ খুবই কম ।


বর্ণমালা সিম
মাত্র ৫০ টাকায় টেলিটক ৩জি সিমের জন্য অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন চলছে। আগ্রহী ছাত্র-ছাত্রীরা রেজিষ্ট্রেশন করতে www.teletalk.com.bd ভিজিট করুন।
এবার Registration Form টি ডাউনলোড করারপর; তথ্যগুলো পূরণ করে bornomala@teletalk.com.bd এই ঠিকানায় ইমেইলে পাঠিয়ে দিন।

উল্লেখ্য, ১লা ফেব্রুয়ারি’২০১৫ তে শুরু হওয়া অমর একুশে গ্রন্থমেলা’২০১৫-এর টেলিটক প্যাভিলিয়ন থেকে অথবা অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে “বর্ণমালা” প্রি-পেইড সিমটি পাওয়া যাবে।






সকল সিমের প্রয়োজনীয় কোড
আমরা সবাই কোন কোন না সিমের গ্রাহক , এবং সকল সিমের অফার এবং ব্যবহার সম্পর্কে জানি না । যেমন আপনি যদি আপনার সিমের যে কোন অফার চেক করতে চান তখন আপনি নেটে এ সার্চ দিবেন কিন্তু এমবি কিনবেন কিভেবে, আপনার ফোনে নেট সেটিং আনবেন কিভাবে ,এসব কিছু আপনাকে জানতে হবে । আর এর জন্য চাই প্রয়োজনীয় কোড ।



♦ গ্রামীনফোন গ্রাহকের জন্য
নিজের নাম্বার জানতে *2#
ব্যালেন্স জানতে *566#
ইন্টারনেট মেগাবাইট জানতে *566*10#
রিচার্জ করতে *555* গোপন নাম্বার #
বিভিন্ন তথ্য জানতে *111#
ইন্টারনেট প্যাকেজ জানতে *111*6#
কাস্টমার কেয়ার : 121 এ ফোন দিয়ে 1 চাপুন করে 0
অন্য অপারেটর থেকে গ্রামীন ফোন কাস্টমার ম্যানাজার -01711594594

♦ টেলিটক গ্রাহকের জন্য
নিজের নাম্বার জানতে মেসেজ অপশনে লিখুন TAR পাঠিয়ে দিন 222 নাম্বারে
ব্যালেন্স জানতে *152#
কার্ড রিচার্জ করতে *151* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার ম্যানাজার : 121
যেকোনো অপারেটর থেকে টেলিটক কাস্টমার ম্যানাজার 01550157750 থেকে 60

♦ রবি গ্রাহকের জন্য
নিজের নাম্বার জানতে *140*2*4#
ব্যালেন্স জানতে *222#
কার্ড রিচার্জ করতে *111* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার ম্যানাজার : 123 এ ডায়াল করে 1 চাপুন 0
যেকোনো অপারেটর থেকে রবি কাস্টমার ম্যানাজার 01819400400


♦ এয়ারটেল গ্রাহকের জন্য
নিজের নাম্বার জানতে *121*6*3#
ব্যালেন্স জানতে *778#
রিচার্জ করতে *787* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : 786
অন্য অপারেটর থেকে এয়ারটেল কাস্টমার ম্যানাজার 01678600786

♦ বাংলালিংক গ্রাহকের জন্য
নিজের নাম্বার জানতে *511#,*666#
ব্যালেন্স জানতে *124#
ইন্টারনেট মেগাবাইট জানতে *124*50#
কার্ড রিচার্জ করতে *123* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : 121 অথবা 212
যে কোনো অপারেটর থেকে বাংলালিংক কাস্টমার ম্যানাজার- 01911304121



১ জিবি ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রাম,৩০ দিন
মাত্র ১২ টাকায় দিনরাত ইচ্ছামত ফেসবুক আর ইন্সটাগ্রাম!

১২ টাকা রিচার্জ অথবা *১২৩*০১২# ডায়াল করে অফারটি উপভোগ করতে পারবেন।

ভলিউম: ১ জিবি

মেয়াদ: ৩০ দিন

শর্তাবলী:
প্রিপেইড গ্রাহকের রিচার্জ এবং USSD দুই চ্যানেল ব্যবহার করেই প্যাক কিনতে পারবেন। পোস্টপেইড গ্রাহকের শুধুমাত্র USSD ব্যবহার করে কিনতে পারবেন।
ইন্টারনেট 2G/3G/4G নেটওয়ার্কে ব্যবহার করা যাবে।
শুধুমাত্র ফেসবুক এবং ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করা যাবে। ফেসবুক মেসেঞ্জার ব্যবহার করা যাবে না।
ইন্টারনেট ব্যালান্স চেক করতে ডায়াল করুন *৩#




1 GB Tk. 8 7 days *111*8#
2 GB Tk. 36 7 days *111*36#
10 GB Tk. 149 15 days *111*149#

☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "সকল সিম অপারেটরের তথ্য "

Post a Comment

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *